তথ্যচিত্র
প্রথম পাতা > তথ্যচিত্র

অম্লান দত্ত (১৯৭১- বর্তমান)

অম্লান দত্ত
(১৯৭১- বর্তমান)

ছবি: রতন পাল

রিচালক অম্লান দত্ত তাঁর শৈল্পিক কর্মজীবন শুরু করেন একজন চিত্রশিল্পী রূপে। ছাত্রাবস্থায় তিনি কমার্শিয়াল ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে কলেজের পড়াশোনা চালানোর খরচের যোগান দিতেন। আঠারো বছর বয়সে তিনি তাঁর মায়ের কাছ থেকে একটি নিক্কোরমার্ট ক্যামেরা উপহার পান আর তখন থেকেই ফটোগ্রাফির সঙ্গে তাঁর এক নিবিড় সম্পর্ক ...

ডিপ ফোকাস

    • বম/ওয়ান ডে অ্যাহেড অফ ডেমোক্রে
    জন ব্রিজমান ফান্ড (দ্য নেদারল্যান্ডস) এবং সানড্যান্স ডিএফপির (ইউএসএ) সহায়তায় এবং এনএইচকের (জাপান) সহ-প্রযোজনায় এই ১১৭ মিনিট দীর্ঘ তথ্যচিত্রটি নির্মি...

চিত্রপঞ্জী
    • এভরিথিং রিমেইনস-আ ফিল্ম অন চিৎপুর রোড (১৯৯৮)
    • বম/ওয়ান ডে অ্যাহেড অফ ডেমোক্রেসি (২০১১)
পুরস্কার
    • অম্লান দত্ত নির্মিত "বম/ওয়ান ডে অ্যাহেড অফ ডেমোক্রেসি" ছবিটি ৫৯-তম জাতীয় পুরস্কার অনুষ্ঠানে বেস্ট এথনোগ্রাফিক ফিল্ম বিভাগে রজত কমল পায়। 
    • ফিল্মটি ২০১২-সালে মুম্বাই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে স্পেশ্যাল মেনশন অ্যাওয়ার্ড পায়। 
    • এটি ২০১২-সালে কেরালার সাইনস অনুষ্ঠানে সিনেমা অফ রেসিস্ট্যান্স অ্যাওয়ার্ড এবং  এস্তোনিয়ার ২৬-তম পার্নু ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি অ্যান্ড অ্যানথ্রোপলজি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে স্পেশ্যাল ইন্টারন্যাশনাল জুরি অ্যাওয়ার্ড পায়। 
    • তাঁর প্রযোজিত ".ইন ফর মোশন" (২০০৮) ছবিটি ৫৭-তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে "নগরাঞ্চলে উন্নয়নের নামে অর্থহীনভাবে কৃষিজমি গ্রসনের পরিপ্রেক্ষিতে নগরজীবনে আসা পরিবর্তনকে তুলে ধরে" পরিবেশ/সংরক্ষণ বিভাগে সেরা ছবি এবং সেরা কৃষি-সংক্রান্ত ছবি হিসেবে নির্বাচিত হয় এবং অম্লান এই ফিল্মটির জন্য রজত কমল লাভ করেন। 
    • "ভুলতির খেরো/ক্রনিকল অফ অ্যান অ্যামনেসিয়াক" (২০০৭) ছবিটির প্রযোজক হিসেবে তিনি ৫৫-তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে "কলকাতার এক অনবদ্য উপস্থাপনা" করার জন্য রজত কমল (স্পেশ্যাল জুরি অ্যাওয়ার্ড) পান।
পুনশ্চ

হিমাচল প্রদেশে সংঘটিত সমাজ উন্নয়ন কর্মের সাথে অম্লান বহু দিন ধরেই যুক্ত। এছাড়া, ভারতবর্ষে ক্যানাবিসকে বৈধতা দেওয়ানোর আন্দোলনেও তিনি সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছেন। কৃষিকাজে রাসায়নিকের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে তিনি একটি কৃষি-প্রযুক্তি স্টার্টআপ শুরু করেছেন যেটি বায়ো-অরগ্যানিক ব্যবহার্য তৈরি করে। স্টার্টআপ ইন্ডিয়া সিড ফান্ড এবং বাইর‍্যাক আইকেপির সাহায্যপ্রাপ্ত তাঁর স্টার্টআপটি ভবিষ্যত প্রজন্মকে  এবং প্রাকৃতিক সম্পদকে সুরক্ষিত রাখতে বদ্ধপরিকর।

ফটো গ্যালারি