তথ্যচিত্র
প্রথম পাতা > তথ্যচিত্র

গার্গী সেন (১৯৬২-বর্তমান)

গার্গী সেন
(১৯৬২-বর্তমান)

ব্রিটেনের লেইশেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিস্টিংশন-সহ স্নাতকোত্তর পাশ করেছিলেন গার্গী সেন। আমেদাবাদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন থেকে ভিজুয়াল কমিউনিকেশনে স্নাতকোত্তর, ২০১১-১২ সালের ক্লোর লিডারশিপ প্রোগ্রামের তরফে ক্লোর ফেলোশিপ পেয়েছেন। ব্রিটেনের টেট গ্যালারির শিক্ষণ বিভাগে পাঁচ মাস সেকেন্ডমেন্ট হিসেবে অধ্যাপনা করেছেন। ২০১৬ সালে ফুলব্রাইট নেহরু ফেল...

ডিপ ফোকাস

    • বিকজ অফ আওয়ার রাইটস
    উত্তর প্রদেশে হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলের অরণ্যবাসী এক জনগোষ্ঠীর তাদের অরণ্যনির্ভর জীবনযাত্রা বাঁচিয়ে রাখার লড়াই নিয়ে ৫০ মিনিটের এই তথ্যচিত্রটির যৌথ পরিচালনায় ছিলেন গার্গী। তাঁর সঙ্গে পরিচালনায় ছিলেন রঞ্জন দে ও সুজিত ...

চিত্রপঞ্জী
    • বিকজ অফ আওয়ার রাইটস (১৯৮৯)
    • ইন্নেত্থে পেরুন্ডাচেন (আজকের পেরুন্ডাচেন) (১৯৯৩)
    • ব্যালাড অফ বিল্ডারস  (১৯৯৩)
    • ইন সার্চ অফ গ্রিন গোল্ড (১৯৯৫)
    • ইমাজিন কল্পনা (১৯৯৬)
    • ওয়্যার হিলিং ইজ আ ট্র্যাডিশন (১৯৯৭)
    • আ হিলার ইজ বর্ন (১৯৯৭)
    • আ জার্নি টুগেদার (১৯৯৮)
    • অফ হোস্টস অ্যান্ড হোস্টেজেস (১৯৯৮)
    • গোয়া আন্ডার সিজ (১৯৯৯) 
    • আউট অফ দ্য শ্যাডোজ (২০০০) 
    • বিয়ন্ড মনার্কস অ্যান্ড মার্চেন্টস: আ স্পেস ফর পাবলিক টেলিভিশন (২০০৩) 
    • দ্য স্টোরিটেলারস (২০০৩) 
    • রেহানা: আ কোয়েস্ট ফর ফ্রিডম (২০০৮) 
    • আ স্কুল অফ মাই ওন (২০০৯) 
    • হোম/ওয়ার্ক (২০১১)
পুরস্কার
    • ১৯৯৮ সালে ইমাজিন কল্পনা নরওয়্যার ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেন ইন রেডিও অ্যান্ড টেলিভিশন-এর তরফে সেরা তথ্যচিত্রের পুরস্কার পায়। 
    • ১৯৯৯ সালে আ জার্নি টুগেদার নিউ দিল্লি ভিডিও ফেস্টিভ্যালে ‘৪০ মিনিটের বেশি দীর্ঘ ছবির’ বিভাগে দ্বিতীয় পুরস্কার পায়।
    • বিয়ন্ড মনার্কস অ্যান্ড মার্চেন্টস: আ স্পেস ফর পাবলিক টেলিভিশন হিউস্টন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে রৌপ্য রেমি পুরস্কার পায়। 
    • আ স্কুল অফ মাই ওন চতুর্থ ন্যাশনাল শর্ট অ্যান্ড ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা তথ্যচিত্রের পুরস্কার পায়।
পুনশ্চ

২০০৫ সাল থেকে ভারতে তথ্যচিত্র ডিস্ট্রিবিউট বা পরিবেশনার উদ্যোগ নেন গার্গী। এই ক্ষেত্রে তিনি পথিকৃৎ। তিনি জানাচ্ছেন, “আমার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পুরনো ছবি সর্বসাধারণের সামনে প্রদর্শনের জন্য ফিরিয়ে নিয়ে আসা। এই লক্ষ্যে আমায় বিদেশ মন্ত্রকের দ্বারস্থ হতে হয়। তাঁদের সঙ্গে আমরা মউ চুক্তি স্বাক্ষর করে তাঁদের ছবির ক্যাটালগ অধিগ্রহণ করি পরিবেশনার জন্য। আগামী কিছু বছরের মধ্যে এই সমস্ত ছবি তাঁদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে তুলতে তাঁদের রাজি করাই আমরা। দূরদর্শনকে তাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনুষ্ঠানগুলি ডিভিডি ফরম্যাটে বিক্রি করার জন্যও উৎসাহ দিয়েছিলাম। একইভাবে, ফিল্মস ডিভিশনকে তাদের ছবির ভাণ্ডার ডিজিটাল ফরম্যাটে আনা এবং ডিভিডি হিসেবে বিক্রয়যোগ্য করার ক্ষেত্রেও রাজি করাতে পেরেছি।

গবেষণাগীতি সায়গল