তথ্যচিত্র
প্রথম পাতা > তথ্যচিত্র

তপন কুমার বসু (১৯৪৬-বর্তমান)

তপন কুমার বসু
(১৯৪৬-বর্তমান)

পন কুমার বসু একজন স্বাধীন চিত্রনির্মাতা ও মানবাধিকার কর্মী। নিজের সম্পর্কে তিনি জানাচ্ছেন, “আমার জন্ম কলকাতায়, ১৯৪৬ সালের ৮ জুন। ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত কলকাতাতেই থেকেছি। ১৯৬৩ সালে দিল্লিতে আসি। ১৯৬৯ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি পাই।” কর্মজীবনের শুরু সাংবাদিক হিসেবে। পরবর্তীকালে এস সুখদেবের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়, এবং তাঁর কাছেই সিনে...

ডিপ ফোকাস

    • অ্যান ইন্ডিয়ান স্টোরি
    অভিনেত্রী সুহাসিনী মূলে প্রযোজিত ৬২ মিনিটের এই ছবিটির বিষয়বস্তু ভাগলপুরে বিচারাধীন বন্দিদের চোখ পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা এবং জমিদার, পুলিশ ও রাজনীতিকদের আঁতাত। ১৬ মিমিতে শুট কর...

চিত্রপঞ্জী
    • অ্যান ইন্ডিয়ান স্টোরি (১৯৮২) 
    • বিয়ন্ড জেনোসাইড: ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি (১৯৮৬) 
    • সেমুর্গ (১৯৭৮) 
    • জাদু কি কিতাব (১৯৭৯) 
    • সায়েন্টিফিক অ্যাটিটিউড (১৯৮০) 
    • বিহাইন্ড দ্য ব্যারিকেডস— পাঞ্জাব (১৯৯৩) 
    • অল্টারনেটিভ টেকনোলজি (১৯৯৫) 
    • দ্য ভালনারেবল রোড ইউজার (১৯৯৯) 
    • ঝাড়খণ্ড— দ্য স্ট্রাগল অফ দ্য ইন্ডিয়ান ইন্ডিজেনাস পিপল (২০০৩) 
    • দ্য এক্সপেন্ডেবল পিপল (২০১৬)
পুরস্কার
    • ১৯৮২ সালে সেরা তথ্যভিত্তিক ছবির জাতীয় পুরস্কার জেতে অ্যান ইন্ডিয়ান স্টোরি। কারণ ছিল, ছবিটি “একটি জাতীয় গুরুত্বের বিষয় নিয়ে এক অনবদ্য গবেষণামূলক দলিল, এবং একটি বিতর্কিত বিষয়কে মর্মস্পর্শী এবং সংবেদনশীল ভাবে উপস্থাপনা করেছে।”
    • ১৯৮৭ সালে ৩৫তম জাতীয় পুরস্কারে সেরা নন-ফিকশন ছবির শিরোপা পায় বিয়ন্ড জেনোসাইড: ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি। ছবিটি তপন যৌথভাবে পরিচালনা করেছিলেন সুহাসিনী মূলে ও সালিম শেখের সাথে। স্বর্ণকমল দেওয়া হয়েছিল কারণ ছবিটি “বহুমাত্রিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সাম্প্রতিক কালের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক তথা প্রযুক্তিগত ঘটনাকে বিবেকবান ও সৎভাবে উপস্থাপনা করেছে।”
পুনশ্চ

সালিম শেখ ও অভিনেত্রী সুহাসিনী মূলের সঙ্গে মিলে সিনেমার্ট ফাউন্ডেশন স্থাপন করেন তিনি। এই ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোশকতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে চারটি জাতীয় পুরস্কারও জিতেছে (অ্যান ইন্ডিয়ান স্টোরি, বিয়ন্ড জেনোসাইড: ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি, চিঠি, অফিশিয়াল আর্ট ফর্ম)।

ফটো গ্যালারি