তথ্যচিত্র
প্রথম পাতা > তথ্যচিত্র

নীলাঞ্জন ভট্টাচার্য (১৯৬৮-বর্তমান)

নীলাঞ্জন ভট্টাচার্য
(১৯৬৮-বর্তমান)

নীলাঞ্জন ভট্টাচার্য কলকাতার একজন স্বাধীন চিত্রনির্মাতা, শিল্পী, লেখক এবং সৃজন উপদেষ্টা; বর্তমানে কলকাতা ও লেইপজিগে থাকেন। চিত্রনির্মাণ বা অন্যান্য শিল্পকলায় তাঁর কোনও প্রথাগত শিক্ষা নেই। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা বিভাগ থেকে স্নাতক হওয়ার পর বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে যোগদান করেন। প্রখ্যাত পরিচালক তপন সিংহের সঙ্গে পাঁচ বছর কাজ করেছেন, বানিয়েছেন একাধিক...

ডিপ ফোকাস

    • বেঙ্গলিজ্‌ ইন দ্য ওয়ার্ল্ড অফ ফিশ 
    বাঙালির মৎস্যপ্রেম নিয়ে আড্ডা আর খাওয়াদাওয়ার মেজাজের একটি ছবি। বাঙ্গালির জন্য মাছ শুধু খাবার কিংবা খাদ্যযোগ্য একটা প্রাণী নয়। বাঙালির আত্মপরিচয়ের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ তা, এক গভীরতর আনন্দের উৎস। বাঙালির ...

চিত্রপঞ্জী
    • আ সাগা ইন প্যারালাল (১৯৯৫)
    • কলকাতা ভালো থাকা (১৯৯৬)
    • হাসি হত্যার গাথা গান (১৯৯৮)
    • মুক্তি সংগ্রামে বাংলাদেশ- মুজিবনগর পর্ব (১৯৯৯)
    • বইয়ের বাংলা (২০০০)
    • বেঙ্গলিজ্‌ ইন দ্য ওয়ার্ল্ড অফ ফিশ (২০০১)
    • ইন দ্য ল্যান্ড অফ হিডেন ট্রেজারস (২০০২)
    • বাংলার চার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বকে নিয়ে জীবনীচিত্র (২০০৩)
    • দ্য ডার্ক ফেসেস অফ ড্রাউনিং (২০০৪)
    • আন্ডার দিস সান (২০০৫)
    • বন্ধু আমার (২০০৭)
    • ইটস্‌ ওপেন (২০০৮)
    • জোহার  ওয়েলকাম টু আওয়ার ওয়ার্ল্ড (২০১০)
    • রেইন ইন দ্য মিরর (২০১২)
    • নাইন্টি ডিগ্রিজ্‌ (২০১২)
    • সোনার বেণী (২০১৪)
    • চেঞ্জিং লাইভস: আ ব্রিফ জার্নি ইন রুরাল বিহার (২০১৬)
    • কোয়ায়েট ফ্লোজ্‌ দ্য স্ট্রিম  (২০১৭)
পুরস্কার
    • ২০০৫ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্রে উৎকর্ষকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে ৫৩তম জাতীয় পুরস্কার অনুষ্ঠানে আন্ডার দ্য সান তথ্যচিত্রটিকে সেরা বিজ্ঞানভিত্তিক চিত্র/ সেরা পরিবেশ/সংরক্ষণ/ পরিরক্ষণ বিষয়ক চিত্রের পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে নীলাঞ্জন দু’টি রজত কমল পান, “পরিবেশবৈচিত্র সম্পর্কে অনবদ্য সিনেমাটোগ্রাফি, সঙ্গীত, সম্পাদনা, ও শব্দ পরিকল্পনা সম্বলিত একটি মননশীল ছবি” নির্মাণের জন্য। 
    • ২০১০ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্রে উৎকর্ষকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে ৫৮তম জাতীয় পুরস্কার অনুষ্ঠানে জোহার  ওয়েলকাম টু আওয়ার ওয়ার্ল্ড তথ্যচিত্রটিকে সেরা কথকতা/ভয়েস ওভার-এর পুরস্কার দেওয়া হয়। নীলাঞ্জনের তথ্যচিত্রটিকে বর্ণনা করা হয় এভাবে— “এক মসৃণ শক্তিশালী আখ্যান, যেখানে ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সেখানকার অরণ্যের গভীর মিথোজীবী সম্পর্ক, যথেচ্ছ উন্নয়ন ও অবিবেচক সংরক্ষণ নীতির পরিণামে তাদের টিকে থাকার অসম লড়াইয়ের গল্পগুলি তুলে ধরা হয়েছে, সযত্নে, সহমর্মিতায়।“
পুনশ্চ

ভিডিয়ো শিল্প বিষয়ে খ্যাতনামা জার্মান শিল্পী মারসেল ওডেনবাখ-এর একটি কর্মশালা পরিকল্পনা ও সঞ্চালনা করেন নীলাঞ্জন। ২০১৩ বার্লিনালে-তে প্রদর্শিত সৌরভ ষড়ঙ্গীর চর… দ্য নো ম্যান্‌স আইল্যান্ড  ছবিতে উপদেষ্টা ছিলেন তিনি। রুচির জোশীর মাই রিও মাই টোকিও নামে কলকাতা বিষয়ক তথ্যচিত্রটিতে সৃজনশীল উপদেষ্টা ছিলেন। কলকাতার ইন্টারপ্রিটেটিভ ইন্টার‍্যাক্টিভ আর্কাইভ-এর পাইলট প্রকল্পটির ডিরেক্টর ছিলেন। সৃজনশীল উপদেষ্টা হিসেবেই কলকাতার ইন্দো-ইউরোপিয়ান আর্ট রেসিডেন্সির প্রথম অনলাইন সংস্করণটি (২০২১) তৈরি করেছেন নীলাঞ্জন।বর্তমানে নীলাঞ্জন পরিগমন বিষয়ে বিয়ন্ড মাইগ্রেশন নামে একটি আন্তর্জাতিক শিল্প প্রকল্পে কাজ করছেন স্বাধীন কিউরেটর হিসেবে (জেয়র্ন শাফাফ ও আরানে বেইন-এর সঙ্গে)। পাশাপাশি কাজ চলছে তাঁর উড়িষ্যার নিজস্ব খাদ্য সংস্কৃতি, জনগোষ্ঠী-উদ্ভূত জ্ঞান ও অনাহারের সমস্যা নিয়ে তাঁর নতুন ছবি দ্য ব্যাটল অফ টুইন্‌স নিয়েও।

Research by: Geety Sahgal

ফটো গ্যালারি