নীলোৎপল মজুমদার (১৯৫৭-বর্তমান)

চিত্রপঞ্জী

• ডেজ অ্যান্ড নাইটস ইন সাতোজ্‌ ল্যান্ড (১৯৯২)
  
• দ্য ল্যান্ড উইদিন রিপ্‌লস (১৯৯৩) 
  
• উজ্জয়িন, দি ইটারনাল সিটি (১৯৯৮) 
• একতাল অফ মেটাল অ্যান্ড ক্লে (১৯৯৬) 
• ধাতুঝড় ’৯৬ (১৯৯৬) 
• রোটিনামা (২০১১)

পুরস্কার

• ১৯৯৭ সালে ভারতের ৪৪তম জাতীয় পুরস্কার অনুষ্ঠানে বিশেষ জুরি পুরস্কার পায় ধাতুঝড় ‘৯৬। নীলোৎপল এই ছবিটির পরিচালনা, প্রযোজনা ও সম্পাদনা করেন। বিশেষ জুরি পুরস্কার প্রাপ্তির কারণ ছিল “আবিষ্কার ও ধ্বংসের মধ্যেকার চিরন্তন দ্বন্দ্বটির এক সাহসী ও পরীক্ষামূলক বিশ্লেষণ।”
  
• ইউরোপিয়ান ডকুমেন্টারি নেটওয়ার্ক বা ইডিএন-এর তরফে তাঁকে ২০১৭ ইডিএন পুরস্কারেও ভূষিত করা হয়। তথ্যচিত্র নির্মাণ ও সংস্কৃতির ইতিহাসে তাঁর অবদানের জন্য এই পুরস্কার তাঁকে দেওয়া হয়।

পুনশ্চ

নীলোৎপল মজুমদার ডকএজ কলকাতা (DocedgeKolkata, Asian Forum for Documentary) প্রকল্পটির প্রতিষ্ঠাতা। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তথ্যচিত্র নির্মাণের অনুশীলন এবং যৌথ প্রযোজনার জন্য একটি অনন্যসাধারণ মঞ্চ তৈরি করেছেন তিনি, যেখানে সারা বিশ্ব থেকে নতুন প্রতিভাবান তথ্যচিত্র নির্মাতা, প্রযোজক, এবং সেলস এজেন্টরা নিজেদের ভাবনা 'পিচ' করতে ও শুনতে আসেন। ভারতীয় তথা এশীয় নির্মাতাদের জন্য এটি একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক সৃজন-তথা-প্রস্তাবনার (incubation-cum-pitching) ফোরাম। নির্মাতাদের সৃজনশীলভাবে গল্প বলার দক্ষতার পূর্ণাঙ্গ বিকাশ এবং যৌথ প্রযোজনার সুযোগ তৈরি করা এই ফোরামের লক্ষ্য। এই ফোরামে নতুন প্রতিভার খোঁজ যেমন থাকে, তেমনই থাকে অভিজ্ঞ চিত্রনির্মাতাদের পরামর্শ ও অন্তর্দেশীয় সহযোগিতার নতুন ও মৌলিক ভাবনাচিন্তাকে বাস্তবায়িত করার প্রয়াস। থাকে সর্বাঙ্গীণ মেন্টরিং সেশন, যেখানে ন্যারেটিভ ও ভিজুয়াল ল্যাব-এর পরিকাঠামোয় নতুন প্রকল্প নিয়ে কাজ করার সুযোগ। ল্যাব-এর শেষে থাকে পিচ বা প্রস্তাবনা তৈরির প্রশিক্ষণ, এবং নানা ইন্ডাস্ট্রি পার্টনার তথা সম্ভাব্য সহযোগী, যেমন সিনেমাশিল্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় সম্প্রচারক, প্রযোজক এবং ডিস্ট্রিবিউটরদের সামনে একক মিটিং-এ অথবা সার্বিকভাবে নিজের নতুন প্রকল্প পেশ করার সুযোগ। 

ফটো গ্যালারি